সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ তীর্থস্থান হিসেবে খ্যাত
মেহের কালীবাড়ীতে দীপাবলী ও শ্যামা পূজা
পালাশ দাসঃ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ তীর্থস্থান হিসেবে খ্যাত শ্রী শ্রী মেহের কালীবাড়ী দশ মহাবিদ্যা সিদ্ধ পীঠ স্থানে গত বৃহস্পতিবার দীপাবলী ও শ্যামা পূজা অনুষ্ঠিত হবে। পূজা উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীসহ বিভিন্ন সংগঠন ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহন করেছে। পূজা উপলক্ষে ১৯ অক্টোবর থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত মেহার কালীবাড়ী মাঠে ঐতিহ্যবাহী বিশাল মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে শাহরাস্তি পৌরসভা কর্তৃক মেহার কালীবাড়ী মেলা উপলক্ষে ১৯ লক্ষ টাকার ইজারা দেওয়া হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা প্রতি বাংলা সনের অমাবস্যা তিথিতে এ দীপাবলী ও শ্যামা পূজা উদযাপন করে থাকেন। পূজা উপলক্ষে সারাদেশ থেকে হাজার হাজার সনাতন ধর্ম অনুসারীরা দলে দলে মেহার কালীবাড়ী তীর্থ স্থানে সমবেত হয়। এছাড়া পার্শ¦বর্তী ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে সনাতন ধর্ম অনুসারীরা পূজা উপলক্ষে এ তীর্থস্থানে আগমন ঘটে। পূজারীরা সারারাত মন্দিরে মোববাতি, আগরবাতি প্রজ্জলন ও শ্যামা পূজা শেষে ভক্তি ও শ্রদ্ধা জানিয়ে নিজ গন্তব্যে প্রস্তান করেন। উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি শ্যামল বন্ধু ভট্টাচার্য জানান, পূজাকে ঘিরে ইতিমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। পূজার নিরাপত্তা শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সাথে কাজ করার জন্য ২’শতাধীক সেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হয়েছে। আমরা আশা রাখব প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আরো ব্যাপকভাবে ভক্তবৃন্দের সমাগম ঘটবে ও সুষ্ঠু ও শান্তি পরিবেশের মাধ্যমে পূজা সমাপ্ত করতে পারবে। এ বিষয়ে শাহরাস্তি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ নুর হোসেন মামুন জানান, পূজা ও মেলাকে ঘিরে ইতিমধ্যে শাহরাস্তি থানা পুলিশের পাশাপাশি জেলার বিশেষ পুলিশের টিম কাজ করবে। এছাড়াও বিভিন্ন থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ টিম টহলরত অবস্থায় নিয়োজিত থাকবে। চাঁদপুর জেলা সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ আবুল হোসেন মজুমদার জানান, পূজা ও মেলা উপলক্ষে শাহরাস্তি গেইট দোয়াভাঙ্গা থেকে মেহার কালীবাড়ী পর্যন্ত বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়ে শতাধীক সেচ্ছাসেবক কাজ করবে। যাত্রীদের স্বাভাবিক চলাচল ও যানজট নিরসনেও তারা কাজ করবে। এছাড়া পূজা উপলক্ষে যাত্রীদের চলাচল নির্বিঘ্ন সড়কে অতিরিক্ত সিএনজি গাড়ীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মেহের কালীবাড়ীতে দীপাবলী ও শ্যামা পূজা
পালাশ দাসঃ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ তীর্থস্থান হিসেবে খ্যাত শ্রী শ্রী মেহের কালীবাড়ী দশ মহাবিদ্যা সিদ্ধ পীঠ স্থানে গত বৃহস্পতিবার দীপাবলী ও শ্যামা পূজা অনুষ্ঠিত হবে। পূজা উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীসহ বিভিন্ন সংগঠন ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহন করেছে। পূজা উপলক্ষে ১৯ অক্টোবর থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত মেহার কালীবাড়ী মাঠে ঐতিহ্যবাহী বিশাল মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে শাহরাস্তি পৌরসভা কর্তৃক মেহার কালীবাড়ী মেলা উপলক্ষে ১৯ লক্ষ টাকার ইজারা দেওয়া হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা প্রতি বাংলা সনের অমাবস্যা তিথিতে এ দীপাবলী ও শ্যামা পূজা উদযাপন করে থাকেন। পূজা উপলক্ষে সারাদেশ থেকে হাজার হাজার সনাতন ধর্ম অনুসারীরা দলে দলে মেহার কালীবাড়ী তীর্থ স্থানে সমবেত হয়। এছাড়া পার্শ¦বর্তী ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে সনাতন ধর্ম অনুসারীরা পূজা উপলক্ষে এ তীর্থস্থানে আগমন ঘটে। পূজারীরা সারারাত মন্দিরে মোববাতি, আগরবাতি প্রজ্জলন ও শ্যামা পূজা শেষে ভক্তি ও শ্রদ্ধা জানিয়ে নিজ গন্তব্যে প্রস্তান করেন। উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি শ্যামল বন্ধু ভট্টাচার্য জানান, পূজাকে ঘিরে ইতিমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। পূজার নিরাপত্তা শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সাথে কাজ করার জন্য ২’শতাধীক সেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হয়েছে। আমরা আশা রাখব প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আরো ব্যাপকভাবে ভক্তবৃন্দের সমাগম ঘটবে ও সুষ্ঠু ও শান্তি পরিবেশের মাধ্যমে পূজা সমাপ্ত করতে পারবে। এ বিষয়ে শাহরাস্তি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ নুর হোসেন মামুন জানান, পূজা ও মেলাকে ঘিরে ইতিমধ্যে শাহরাস্তি থানা পুলিশের পাশাপাশি জেলার বিশেষ পুলিশের টিম কাজ করবে। এছাড়াও বিভিন্ন থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ টিম টহলরত অবস্থায় নিয়োজিত থাকবে। চাঁদপুর জেলা সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ আবুল হোসেন মজুমদার জানান, পূজা ও মেলা উপলক্ষে শাহরাস্তি গেইট দোয়াভাঙ্গা থেকে মেহার কালীবাড়ী পর্যন্ত বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়ে শতাধীক সেচ্ছাসেবক কাজ করবে। যাত্রীদের স্বাভাবিক চলাচল ও যানজট নিরসনেও তারা কাজ করবে। এছাড়া পূজা উপলক্ষে যাত্রীদের চলাচল নির্বিঘ্ন সড়কে অতিরিক্ত সিএনজি গাড়ীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment